কুমিল্লায় ধর্ষনের শিকার হয়ে ৭মাসের গর্ভবতি এক নারী অনাগত সন্তানের পিতৃত্বের স্বীকৃতি ও ধর্ষকের বিচারদাবী করে পুলিশের দ্বারে দ্বারে ঘুরছিলেন এক অবিবাহিত নারী।
৩০ জুন বুধবার শেষ রাতে কুমিল্লার কোতয়ালী মডেল থানার পুলিশের এস আই আলমগীর ধর্ষণের অভিযোগে ঢাকা থেকে চাষী মামুনকে গ্রেফতার করে। চাষী মামুন পলাতক ছিল। সে কুমিল্লা কুমিল্লা নগরীর ৮নং ওয়ার্ডের ঠাকুরপাড়া এলাকায় এসএমই ফোরাম নামক একটি নারী উন্নয়ন নামক প্রতিষ্ঠানের প্রতিষ্ঠাতা ও এমডি চাষী মামুন,বয়স প্রায় ৫০।
জানাযায়, কুমিল্লা নগরীর ৮নং ওয়ার্ডের ঠাকুরপাড়া এলাকায় এসএমই ফোরাম নামক একটি নারী উন্নয়ন নামক প্রতিষ্ঠানের অংশীদারীত্বে প্রতিষ্ঠানটি পরিচালনা করতেন আমেনা আক্তার। এই প্রতিষ্ঠানের প্রতিষ্ঠাতা ও এমডি চাষী মামুন। অভিযোগে জানাযায়, গত ৯ ডিসেম্বর রাত ৮টার দিকে চাষী মামুন ঐ অফিসে আমেনাকে চায়ের সাথে নেশাজাতীয় কিছু একটা খাওয়ায়ে অচেতন করে ইচ্ছার বিরুদ্ধে ধর্ষন করে এবং এই ঘটনা কাউকে না জানানোর নিষেধ করে।
এদিকে কুমিল্লার কোতয়ালী মডেল থানার এস আই আলমগীর জানান,ধর্ষনের শিকার হয়ে ৭মাসের গর্ভবতি এক নারী অনাগত সন্তানের পিতৃত্বের স্বীকৃতি ও ধর্ষকের বিচারদাবী আমেনা আক্তার নামে এক নারী মামলা করেন। ওই মামলায় বুধবার রাতে কুমিল্লার কোতয়ালী মডেল থানার পুলিশ একটি টিম ধর্ষণের অভিযোগে ঢাকায় তার বাড়ী থেকে চাষী মামুনকে গ্রেফতার করেন।
কোতয়ালী থানা পুলিশের তদন্তকারী অফিসার সাব ইন্সপেক্টর মোঃ আলমগীর মামলাটি প্রাথমিক তদন্ত করে সত্যতা পান। নারী শিশু নির্য াতন দমন আইন 2003 এর ৯(১) ১৮৬০ দন্ডবিধি আইনে ৩২৮ ধারা মামলা রজু করা হয়। মামলা নং ৭৫ তারিখ ১৬-৩-২০২২ইং। চাষী মামুন সাংবাদিকদের বলেন তিনি নির্দোষ। তিনি আইনের কাছে ধরা পড়েছেন। আইনে যা হবার তা হবে।