‘আমি নিতে আসি নাই দিতে এসেছি’ এমন ডায়লগ আগের নেতার কাছে আপনারা বহুবার শুনেছেন। তারা নিতে আসি নাই বলে মুরাদনগরের মাটি সহ বিক্রি করে নিয়ে গেছে। কিন্তু আমি বলব “আমি নিতেই এসেছি” দিবতো অবশ্যই, কিন্তু দেওয়ার চেয়ে নেয়ার পরিমানটা বেশি। আমার মা-বাবারা হয়ত ভাবছেন কিশোর সাহেব আবার আমাদের কাছ থেকে কি নিয়ে যাবে! আমি আপনাদের কাছে সন্তান হয়ে ভালোবাসা এবং হৃদয়ের এক ইঞ্চি জায়গা নিতে এসেছি, নেতা বা উপজেলা চেয়ারম্যান হিসাবে নয় সন্তান হিসেবে আপনাদের ভালোবাসা ও হৃদয়ের স্থানটুকু আমাকে দিবেন। আমি আপনাদের কাছে নেতা বা উপজেলা চেয়ারম্যান হয়ে থাকতে চাইনা কারন এ সম্পর্কগুলো ক্ষনিকের, হাইরা গেলেই আর দেখা যায় না। তাই আমি আপনাদের সন্তান হয়ে থাকতে চাই, যে সম্পর্ক আজীবনের। আসন্ন উপজেলা পরিষদ নির্বাচনি গণসংযোগ কালে আহসানুল আলম সরকার কিশোর এসব কথা বলেন। তিনি পঞ্চম উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে নৌকা প্রতিক নিয়ে বিপুল ভোটে নির্বাচিত হয়েছিলেন এবং ৬ষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে আনারস প্রতিক নিয়ে লড়াই করছেন।
মুরাদনগর উপজেলার থামঘর ইউনিয়নের পরমতলা মাদরাসা মাঠে অনুষ্ঠিত গনসংযোগে আরো বক্তব্য রাখেন, বাংলাদেশ আওয়ামীলীগের কেন্দ্রিয় উপ কমিটির শিল্প ও বানিজ্য বিষয়ক সম্পাদক মাহবুব আলম পলাশ, কৃষকলীগ কেন্দ্রিয় কমিটির সদস্য বাবু পার্থ স্বারথী দত্ত, কুমিল্লা উত্তর জেলা আওয়ামীলীগের সহ-সভাপতি তারেক আব্দুল্লা, দপ্তর সম্পাদক সাইফুল ইসলাম রাজিব, সাবেক সংস্কৃতিক বিষয়ক সম্পাদক মাসুকুল ইসলাম মাসুক, ইউপি চেয়ারম্যন কাজী আবুল খায়ের, ভিপি জাকির হোসেন, ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সহ সভাপতি বসির আহম্মেদ, মৎস্যজীবী লীগের রাজিব মুন্সি, আওয়ামীলীগ নেতা নজরুল ইসলামসহ আরো অনেকে।
হাবিবুর রহমানের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে আরো উপস্থিত ছিলেন, ইউপি চেয়ারম্যান আবুল কালাম আজাদ, সৈয়দ সওকত আহম্মেদ, আরমান মিয়া, উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী এডভোকেট সৈয়দ তানভীর আহমেদ ফয়সাল, আতিকুর রহমান হেলাল, শাহীন, মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী আছমা বেগম, আফজালুন নেছা বাসিত, কুলসুম বেগম, নাজমা আক্তার, নুরজাহান মজুমদার, সানোয়ারা বেগম, ইউপি সদস্য রাসেল মিয়া, সেচ্ছা সেবকলীগ নেতা মানিক সরকার, শাহনেওয়াজ সাজ্জাদ প্রমুখ।
এফআর/অননিউজ