চাঁদপুরের কচুয়ায় মালটা চাষ করে ভাগ্য বদলের চেষ্টায় মাল্টা গাছের পরিচর্চা করছেন প্রবাস ফেরত মিজানুর রহমান। তিনি উপজেলার খিলা গ্রামের বাসিন্দা। দীর্ঘদিন সৌদি আরব কর্মজীবন শেষে দেশে এসে ২০০৭ সালে ইন্টারনেট, ইউটিউবে দেখে সিদ্ধান্ত নেন সবজি ও মালটা চাষের।
মালটা গাছগুলোতে এখন ফল দেয়ার সময় হয়েছে। উপজেলা কৃষি স¤প্রসারণ অফিসের কর্মকর্তারা সব সময় খোঁজ খবর নিচ্ছেন। মালটা চাষী মিজানুর রহমান জানান, প্রবাসে থাকাকালীন ইন্টারনেট ও ইউটিউবে শাক সবজিসহ বিভিন্ন জাতের ফলফলাদির চাষ দেখেন। পরে কৃষি অফিসের পরামর্শ নিয়ে ন্যাশনাল এগ্রিকালচারাল টেকনোলজী প্রোগ্রাম প্রকল্পের আওতায় ২০২০ সালের ১ বিঘা পতিত জমিতে ১৬০টি (বারিজাত ০১) মালটা গাছের চারা (কলম চারা) রোপন চাষাবাদ করেন।
উপজেলা কৃষি স¤প্রসারণ কর্মকর্তা কৃষিবিদ সোফায়েল হোসেন বলেন, উপজেলার খিলা গ্রামে কৃষক মিজানুর রহমানকে বারিজাত ০১ জাতের মালটা বাগান করার জন্য জন্য প্রায় ১৫০টি গাছ প্রদান করা হয়েছে। কচুয়া উপজেলা নিচু এলাকা হওয়ায় মালটা চাষ কিছুটা কম। তবে মালটা বাগান করতে কোনো কৃষক ও যুবক আগ্রহী হলে মালটা প্রদর্শনী ও সর্বাত্মক সহযোগিতা করার আশ^াস দেন এ কর্মকর্তা।
আহসানুজ্জামান সোহেল/অননিউজ24।।