কুমিল্লা জেলা পরিষদ নির্বাচনে বিজয়ী হলেন যারা
অনলাইন ডেস্ক।।
কুমিল্লা জেলা পরিষদ নির্বাচনে বিজয়ীরা হলেন, ১ নম্বর ওয়ার্ডে (মেঘনা) কাইয়ুম হোসেন (তালা), ২ নম্বর ওয়ার্ডে (তিতাস) দেলোয়ার হোসেন পলাশ ( তালা ), ৪ নম্বর ওয়ার্ডে (হোমনা) মুকবুল পাঠান (হাতি), ৫ নম্বর ওয়ার্ডে (মুরাদনগর মনিরুল আলম দিপু (পাখা), ৬ নম্বর ওয়ার্ডে (দেবিদ্বার) বাবুল হোসেন রাজু (হাতি), ৭ নম্বর ওয়ার্ডে (চান্দিনা) বজলুর রহমান ( হাতি ), ৮ নম্বর ওয়ার্ডে (বরুড়া) মোঃ জসিম উদ্দিন ( হাতি), ১০ নম্বর ওয়ার্ডে (বুড়িচং) মশিউর রহমান খান ( টিউবওয়েল), ১১ নম্বর ওয়ার্ডে (বি-পাড়া) মোঃ সাইফুল ইসলাম (হাতি ), ১৪ নম্বর ওয়ার্ডে (লালমাই) আমির হোসেন (তালা), ১৫ নম্বর ওয়ার্ডে (নাঙ্গলকোট) মোঃ আবু বক্কর সিদ্দিকী ( ঢোল), ১৭ নম্বর ওয়ার্ডে (চৌদ্দগ্রাম) এমরানুল হক কামাল ( বক)।
সংরক্ষিত ১ নম্বর ওয়ার্ডে (মেঘনা তিতাস দাউদকান্দি) জেবুন নেসা জেবু (দোয়াত কলম), সংরক্ষিত ২ নম্বর ওয়ার্ডে (হোমনা মুরাদনগর) মোসাম্মদ মমতাজ বেগম (দোয়াত কলম), সংরক্ষিত ৩ নম্বর ওয়ার্ডে (দেবিদ্ধার চান্দিনা বরুড়া) শিরিন সুলতানা (ফুটবল), সংরক্ষিত ৪ নম্বর ওয়ার্ডে (আদর্শ সদর বুড়িচং বি-পাড়া) ফাহমিদা জেবিন (দোয়াত কলম), সংরক্ষিত ৬ নম্বর ওয়ার্ডে (সদর দক্ষিন চৌদ্দগ্রাম) মোসাম্মদ নাসরিন আক্তার (টেবিল ঘড়ি)।
উল্লেখ্য, চেয়ারম্যান পদে বাংলাদেশ আওয়ামীলীগ থেকে মনোনীত প্রার্থী বীর মুক্তিযোদ্ধা মফিজুর রহমান বাবলু (বিনা ভোট) নির্বাচিত হয়েছেন। এছাড়া বিনা ভোটে জয়ী সদস্যরা হলেন ৩ নম্বর ওয়ার্ডে (দাউদকান্দি) উত্তর জেলা যুবলীগের সদস্য নাসিম ইউসুফ, ৯ নম্বর ওয়ার্ডে (আদর্শ সদর) কুমিল্লা মহানগর যুবলীগের আহবায়ক আবদুল্লা আল মাহমুদ সহিদ, ১২ নম্বর ওয়ার্ডে (মনোহরগঞ্জ) মনোহরগঞ্জ উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মো. আবদুল কাইয়ুম চৌধুরী, ১৩ নম্বর ওয়ার্ডে (লাকসাম) লাকসাম উপজেলা আওয়ামী লীগের সদস্য মো. হাবিবুর রহমান মজুমদার, ১৬ নম্বর ওয়ার্ডে (সদর দক্ষিণ) সদর দক্ষিণ উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আবদুর রহিম, সংরক্ষিত ৫ নম্বর ওয়ার্ডে (লাকসাম, মনোহরগঞ্জ ও লালমাই) মনোহরগঞ্জ উপজেলা মহিলা লীগের সভাপতি তানজিনা আক্তার।
জেলা পরিষদ নির্বাচনে ১৭টি ওয়ার্ডের মধ্যে ১২টি ওয়ার্ডে এবং ৬টি সংরক্ষিত ওয়ার্ডের মধ্যে ৫টিতে ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হয়। ১২টি সাধারণ ওয়ার্ডে ৪৭ জন এবং পাঁচটি সংরক্ষিত ওয়ার্ডে ১৮ জন প্রতিদন্ধিতা করেন। মোট ভোটার ছিলো ২৬৮০ জন।