দীর্ঘ কয়েক বছর পর ডিমলা উপজেলার আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি উন্নতি হওয়ায সাথে সাথে, শত শত কোটি টাকার অবৈধ পথে আসা ভারতীয় গরুর বাণিজ্য বন্ধ হয়ে গেছে। হাট বাজার গুলতে দেখা মিলছেনা ভারতীয় গরু।
তবে নিত্যপণ্য সহ বিভিন্ন দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি ও ঈদ ও মাহে রমজানকে টার্গেট করে সীমান্তবর্তী উপজেলা নীলফামারীর ডিমলায় বিভিন্ন অপরাধী চক্র হঠাৎই সক্রিয় হয়ে উঠেছে বলে পুলিশ প্রশাসন সূত্রে জানা গেছে।
এ সব সিন্ডিকেটের সাথে এলাকার প্রভাবশালী বিশেষ মহল, রাজনৈতিক নেতা, শিক্ষক, শ্রমিক সহ বিভিন্ন শ্রেণী পেশার মানুষ য়ুক্ত হয়ে গড়ে তুলে ছিল একটি সক্রিয় শক্তিশালি গরু চোরা কারবারি সিন্ডিকেট যারা দেশের বিভিন্ন জেলায় গরু পাঠাতেন ।
প্রশাসন ও পুলিশ প্রশাসনের তৎপরতায় গরু চোরাচালানের অপতৎপরতা কমে গেলেও রাতের আধারে বেড়েছে মাদক বিক্রেতাদের চলাচল, চুরি, ছিনতাই সহ নানান অপরাধ। রাতেই বেশী সংগঠিত হচ্ছে বলে জানিয়েছে এলাকা বাসী।
ডিমলা পুবছাতনাই ইউনিয়নের চেয়ারম্যান অধ্যক্ষ আব্দুল লতিফ খান জানান, আগে চোরা পথে ভারতীয় গরু আসলে ও এখন বন্ধ রয়েছে।
ডিমলা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা সিরাজুল ইসলামের জানান, দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতির কারনে চুরি, ডাকাতি বেড়ে যাবার আশংখায় ও পবিত্র রমজান মাস কে সামনে রেখে চোরা কারবারি দের অপতৎপরতা রুখতে ডিললার বিভিন্ন স্থানে চেকপোস্ট সহ টহল জোরদার করা হয়েছে। রাতব্যাপী টহল জোরদার করার কারণে চোরাকারবারী, মাদক ব্যবসায়ীরা অবাধে প্রকাশ্যে রাতে ঘুরতে পাচ্ছেনা, বিভিন্ন অপরাধ মুলক কর্মকান্ডের সাথে যারা জড়িত তাদের কর্মকান্ড কমে গেছে।
ডিমলা উপজেলা নিবাহী অফিসার বেলায়েত হোসেন জানান আমরা তাদের শতক করে দিয়েছি বলেদেয়া হয়েছে আপনি যত প্রভাব শালি ও শক্তি শালি হন না কেন ভারতীয় গরু হাট বাজারে দেখা গেলে এটা আপনার আমার কারোজন্য শুভ ফল দায়ক হবে না। এর পর থেকে এখন পযন্ত বন্ধ রয়েছে।
এ সব সিন্ডিকেটের মুল হোতারা শত শত কোটি টাকার ভারতীয় গরুর ব্যবসা করতে না পেরে প্রশাসন কে বিব্রতকর পরিস্থিতিতে ফেলার প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন বলে এলাকার সুধী জনেরা মনে করছে।