কবুতর পালনকে কেন্দ্র করে এক যুবককে পিটিয়ে যখম করে হত্যা চেষ্ঠা করেছে নীলফামারীর ডিমলা উপজেলা পরিষদের নৈশ প্রহরী শাখায়াত হোসেন ও তার ভাই নীলফামারী সদর পিআইও অফিসের আউটসোর্সিং এর কর্মরত অফিস সহায়ক লিয়াকত আলী। এ বিষয়ে ভুক্তভোগীর বাবা আজিজুল ইসলাম ১০ জনকে আসামি করে থানায় লিখিত অভিযোগ করেছে । ঘটনাটি ঘটেছে সদর উপজেলার ইটাখোলা ইউনিয়নের ৪নং ওয়াডের বড়বাড়িতে।
বিবরণীতে জানা যায়, হাঁস-মুরগি কবুতর পালনকে কেন্দ্র করে দীর্ঘদিন ধরে দুই পরিবারের মধ্যে ঝগড়া বিবাদ চলে আসছিল গত মঙ্গলবার রাত ৯ টার দিকে সাখাওয়াত হোসেন, লিয়াকত আলী, হৃদয় সহ ১০ /১২ জন মিলে আজিজুল ইসলামের পুত্র মোঃ তানজিল হোসেন দোকান বন্ধ করে বাড়িতে ফেরার সময় পরিকল্পিত ভাবে লোহার রড দিয়ে শরিরের বিভিন্ন স্থানে আঘাত করে এখবর পেয়ে ছোট ভাই তমাল হোসেন মটর সাইকেলে ঘটনা স্থলে আসলে বুলবুল ও রাসেল মটর সাইকেল ভাংচুর করে ১লক্ষ টাকা ছিনিয়ে নেয় ।এলাকা বাসী দ্রুত নীলফামারী আধুনিক সদর হাসপাতালে ভর্তি করে। পরের দিন বুধবার সকাল ১১ টার সময় হাসপাতালে গিয়ে জীবন নাসের হুমকি প্রদর্শন করে বলে অভিয়োগে উল্লেখ রয়েছে।
এ বিষয়ে মামলার বাদি আজিজুল ইসলাম বলেন,শাখাওয়াত ও লিয়াকত সবসময় বলে বড় বড় অফিসারেরা তার পকেটে থাকে। প্রকল্প বাস্তবায়ন অফিসের ঘুষের টাকা বিভিন্ন হাত বদল করে লিয়াকত এ ছাড়া শাখওয়াত ডিসি অফিসের একটি মোবাইল চুরি করার অপরাধে অভিযুক্ত হয়ে ডিমলা উপজেলায় বদলি করে।
এ বিষয়ে শাখাওয়াত হোসেন বলেন সব মিথ্যা অভিয়োগ।
এ বিষয়ে ইটাখোলা ইউনিয়নের চেয়ারম্যান হেদায়েত আলী শাহ ফকির জানান, বিষয় টি শুনেছি এ বিষয়ে ভুক্তভোগী থানায় লিখিত অভিয়োগ দিয়েছে।