নীলফামারীর ডিমলা উপজেলায় কাবিটা প্রকল্পের কাজ না করে টাকা আত্মসাৎ এর অভিযোগ উঠেছে ডিমলা উপজেলার ৭ নং খালিশা চাপানি ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান সহিদুজ্জামান সরকার (কেনজুন) ও ডিমলা উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা মেজবাহুর রহমানের বিরুদ্ধে ।
এ বিষয়ে ৪ নং ইউনিয়ন পরিষদ সদস্য রবিউল ইসলাম (শিমুল) লিখিত অভিযোগ করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন রংপুর সমন্বিত জেলা কার্যালয় বরাবরে।
লিখিত অভিযোগে জানা গেছে ইউনিয়নের বাইস পুকুর মৌজার এম.বি.বি রাস্তার পুনঃনির্মাণ করন প্রকল্পের কাজ না করে, ৪০ দিনের সৃজন কর্মসূচির শ্রমিকদের দিয়ে মাটির কিছু কাজ করিয়ে ২০২১ /২২ ইং অর্থবছরের ১লক্ষ ৮০ হাজার টাকা বিল গোপনে তুলে আত্মসাৎ করেছে ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান সহিদুজ্জামান সরকার ও প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা মেজবাহুর রহমান।
৪ নং ওয়াট ইউপি সদস্য রবিউল ইসলাম শিমুল জানান, প্রকল্পের সভাপতি আমাকে বানিয়ে ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান আমার কাছে ৫০ হাজার টাকা দাবি করে আমি তাৎক্ষণিক টাকা দিতে অস্বীকৃতি জানালে চেয়ারম্যান সহিদুজ্জামান সরকার বলেন তুমি কাজ করতে পারবে না।
স্থানীয় জনপ্রতিনিধি ও এলাকাবাসীর অভিযোগ এই ইউনিয়নের একটি ব্রিজ অনেক দিন আগেই ভেঙে গিয়েছিল সেটিকে প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা মেজবাহুর রহমান ও চেয়ারম্যান শহিদুজ্জামান সরকার কোন প্রকার সরকারি টেন্ডার ছাড়াই ব্রীজ এর লোহা স্টিল ও ইট আত্মসাৎ করেছে।
এসব বিষয়ে ৭ নং খালিসা চাপানি ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান সহিদুজ্জামান সরকার জানান তিনি প্রকল্পের সভাপতি তিনি কাজ বুঝিয়ে দেবেন অফিসকে। অফিস এবং ইউপি মেম্বার জানে আমি নিড এন্ড ক্লিন। ডিমলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা মেজবাহুর রহমানের সাথে মুঠো ফোনে একাধিক বার যোগাযোগ করার চেষ্টা করলে ফোন রিসিভ না করায় বক্তব্য নেয়া সম্ভব হয়নি।