সীমানা জটিলতায় আটকে দীর্ঘ এক যুগ পর ৯ নং ইটাখোলা ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনের তারিখ সপ্তম ধাপে ৭ ফেব্রুয়ারী নির্ধারণ করে তফসিল ঘোষণা করে নির্বাচন কমিশন। একটি বিশেষ মহল চাইছেনা ইউনিয়ন পরিষদের নির্বাচন, এ নির্বাচনকে বাধাগ্রস্থ করতে সীমানা জটিলতা কে ঢাল হিসেবে ব্যাবহার করে, স্থানীয় সরকার মন্ত্রনালয় ও নির্বাচন কমিশনার বরাবর চিঠি পাঠান, স্থানীয় এক জনপ্রতিনিধি।
মমন্ত্রনালয় থেকে চিঠির সুস্পষ্ট মতামত চেয়ে নীলফামারী নির্বাচন অফিসে চিঠি আসলে শুরু হয় জেলা জুড়ে তোরপার , শঙ্কিত হয়ে পড়েন ওই ইউনিয়নের ২০ হাজারের বেশি উচ্ছ্বসিত ভোটারেরা।
স্থানীয় বাসীন্দা রুহুল আমীন দুঃখ করে বলেন ১২ বছর ধরে এই ইউনিয়নের কোন ভোট হয় না আমরা ভোট দিবার পারিনা ইউনিয়নত কাজের কোনো গতি নাই সব নষ্ট হয়ে গেছে একই কথা বলেছেন খালুয়ার মোড় এলাকায় বাসিন্দা নুরুল ইসলাম ও রশিদুল হোসেন।
৪নং ওয়ার্ড সদস্য মোঃ সৈয়দ আলী বলেন, দীর্ঘ বছর ধরে ভোট না হওয়ায় আমরা কি বিপদের মধ্যে পড়ে আছি তা বলে বোঝানো যাবে না মনোনয়ন পত্র দাখিল করেছি আমরা বৈধ প্রার্থী ২২ জানুয়ারি আমরা মার্কা পাব। এ সময় এই ধরনের ঘটনা এটা সকলের জন্য নিন্দার।
এবিষয়ে স্বতন্ত্র চেয়ারম্যান প্রার্থী মোঃ হেদায়েত আলী শাহ ফকির জানান,এক টি পক্ষ চায়না নির্বাচন হোক সীমানা জটিলতার দোহাই দিয়ে হাইকোর্টে মামলা দিয়ে আটকে রাখে এ নির্বাচন অথচ নীলফামারী পৌরসভার নির্বাচন ঠিকই হল য়ার সাথে সীমানা নিয়ে দন্দ, মহামান্য হাইকোর্ট থেকে আমরা ভোটার দের অধিকার ফিরিয়ে এনেছি, ৭ ফেব্রুয়ারিতে ইটাখোলা ইউনিয়নে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে ভোটাররা এর উত্তর দেবে।
এবিষয়ে উপজেলা নির্বাচন অফিসার মোঃ আফতাব উজ্জামান জানান,সীমানা ও ভোটার সংক্রান্ত মতামত চাওয়া হয়েছিল আমরা পাঠিয়ে দিয়েছি মমন্ত্রনালয় এ মতামতের কারনে নির্বাচন বন্ধ হবার কথা না, এছাড়া করোনা মহামারির বিষয় টি আলাদা। এরকম কিছু হলে গোটা দেশেই হবে।