আমি এমপি নির্বাচিত হলে বাগমারায় আর কোনো প্রকার ঘুস-দূর্নীতি থাকবে না। শিক্ষা প্রতিষ্ঠান হবে দূর্নীত মুক্ত। স্কুল, কলেজ ও মাদ্রাসায় শিক্ষক-কর্মচারীরা কোনো প্রকার টাকা-পয়সা চাড়াই মেধার ভিত্তিতে নিয়োগ পাবেন। আপনারা আমাকে একবার ভোট দিয়ে এমপি নির্বাচিত করলে আমার ব্যবহারের প্রতি সন্তুষ্ঠু হয়ে আপনারা বারবার আমাকে এমপি নির্বাচিত করবেন বলে আমি বিশ^াস করি। রাজশাহী-৪ (বাগমারা) আসনের আওয়ামী লীগের মনোনীত নৌকার প্রার্থী অধ্যক্ষ আবুল কালাম আজাদ সাংবাদিকদের দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে বিজয়ের ব্যাপারে শতভাগ আশাবাদের কথা ব্যক্ত করে এসব কথা বলেছেন।
সাক্ষাৎকারে তিনি আরো বলেন, আমি একজন ভদ্র ঘরের সন্তান। আমার পেছনে কোনো কালির দাগ নেই। দেশের সনামধন্য শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে আমি লিখাপড়া করেছি। আমি ন্যায় নীতি ও আদর্শকে বিশ্বাস করি। সাধারণ মানুষের প্রতি রয়েছে আমার অগাধ বিশ^াস ও প্রাণঢালা ভালোবাসা। তাই তাহেরপুর পৌরবাসী আমাকে পরপর ৩ বার মেয়র নির্বাচিত করেছেন। এ কারণে আমি বিশ্বাস করি আমি একবার এমপি নির্বাচিত হলে আমার শততা, আদর্শ ও ব্যবহারের প্রতি সন্তুষ্ট হয়ে আপনারা আমাকে আজীবন এমপি হিসাবে দেখতে চাইবেন।
বাগমারাবাসীর উদ্দেশ্যে আবুল কালাম আজাদ আরো বলেন- দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে জননেত্রী শেখ হাসিনা আমাকে দলীয় মনোনয়ন দিয়ে বাগমারায় তৃনমূল আ.লীগের ন্যায্য অধিকার ফিরিয়ে দিয়েছেন। তাই আমি বিশ^াস করি আগামী ৭ জানুয়ারী অনুষ্ঠিতব্য জাতীয় নির্বাচনে জনগণ আমাকে নৌকা প্রতীকে ভোট দিয়ে বিপুর ভোটে এমপি নির্বাচিত করবে। এ ব্যাপরে আমি শতভাগ আশাবাদী। কারণ জন্মলগ্ন থেকেই আমি আ.লীগের রাজনীতির সাথে যুক্ত। এ কারণে আমার সঙ্গে রয়েছেন রাজশাহী অ্যাডভোকেট বার অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি অ্যাডভোকেট ইব্রাহিম হোসেন, জেলা আ.লীগের উপদেষ্টা কমিটির সদস্য ড. পি.এম সফিকুল ইসলাম ও জেলা আ.লীগের সহ-সভাপতি সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান অ্যাডভোকেট জাকিরুল ইসলাম সান্টুসহ বিভিন্ন ইউপির বর্তমান ও সাবেক চেয়ারম্যান-মেম্বর, শিক্ষক এবং বীর মুক্তিযোদ্ধারা। এছাড়াও আমার সঙ্গে রয়েছেন তৃনমূল আ.লীগ, মহিলা আ.লীগ, যুবলীগ, কৃষকলীগ ও ছাত্রলীগসহ সকল শ্রেণী পেশার সাধারন মানুষ।