:
সিলেটের গোয়াইনঘাট ও জৈন্তাপুরের সীমান্ত জনপদের একমাত্র কর্মসংস্থান জাফলং ও শ্রীপুর পাথর কোয়ারী। পরিবেশবাদী সংগঠন, খনিজ সম্পদ
মন্ত্রনালয়ের নিষেধঞ্জায় গত কয়েক বছর ধরে পাথর উত্তোলনের কাজ বন্ধ রয়েছে। এতে ক্ষতির মুখে রয়েছে এর সাথে জড়িত কয়েক হাজার পাথর ব্যাবসায়ী,
বেকার হয়ে পড়ছে লাখ-লাখ শ্রমিক। সম্প্রতি এসব কোয়ারী খোলে দেওয়ার দাবিতে জাফলংয়ে কয়েক হাজার শ্রমিক ও ব্যাবসায়ী নেতা মিলিত হয়ে দফায়-দফায় মানববন্ধন ও প্রতিবাদ সভা পালন করেছেন।
সিলেটের সীমান্ত জনপদের একমাত্র কর্মসংস্থান পাথর কোয়ারী। সংশ্লিষ্ঠ কোয়ারীতে পাথর উত্তোলনের সাথে লাখ-লাখ শ্রমিকের রুটি-রোজির মাধ্যম। বিকল্প কর্মসংস্থান না থাকায় মানবেতর জীবন-যাপন করছেন শ্রমিকরা। দ্রুত সময়ে সিলেটের গোয়াইনঘাটের জাফলং জৈন্তাপুরের শ্রীপুর পাথর কোয়ারীগুলো খোলে দেওয়ার
ব্যাপারে সরকারের সংশ্লিষ্ঠ কর্তৃপক্ষের সুদৃষ্টি কামনা করছেন শ্রমিকরা।শ্রমিকদের দীর্ঘ দিনের দাবির পরিপেক্ষিতে
সিলেটের জাফলং ও শ্রীপুর পাথর কোয়ারী পরিদর্শনে আসেন মন্ত্রণালয়ের প্রতিনিধিদল।গতকাল বৃহপ্রতিবার সকাল ১১টায় জৈন্তাপুর উপজেলার শ্রীপুর
ও গোয়াইনঘাট উপজেলার জাফলং পাথর কোয়ারী পরিদর্শন করেন জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগের যুগ্ন সচিব মোহা:নায়েব আলী, বাংলাদেশ
ভূতাত্ত্ধিসঢ়;বক জরিপ অধিদপ্তরের (জিএসবি) পরিচালক, মো: মিজানুর রহমান, পরিবেশ অধিদপ্তরের উপ পরিচালক, এ কে এম রফিকুল ইসলাম, খনিজ সম্পদ
উন্নয়ন ব্যুারো (বিএমডি) উপপরিচালক মো: মাহফুজুর রহমান, সিলেটের অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক(রাজস্ব) মো: মোবারক হোসেন, জৈন্তাপুর উপজেলা
পরিষদের চেয়ারম্যান কামাল আহমদ, উপজেলা নির্বাহী অফিসার আল বশিরুল ইসলাম, জৈন্তাপুর উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) রিপামনি দেবী,
গোয়াইনঘাট উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) মো:তানভীর হোসেনসহ আরো অনেকেই উপস্থিত ছিলেন। শ্রমিকদের পাথর উত্তোলনের দাবির বিষয়ে
খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয় থেকে সম্প্রতি সময়ে একটি কমিটি গঠন করা হয়।
কমিটির সদস্যরা সিলেটের সকল পাথর কোয়ারিগুলো সরেজমিন পরিদর্শন করে দেখবেন পাথর তোলার যৌক্তিকতা আছে কি না। কমিটির প্রতিবেদনের
ভিত্তিতে মন্ত্রণালয় পরবর্তী সিদ্ধান্ত গ্রহন করবেন।
প্রধান সম্পাদক: হুমায়ুন কবির রনি
মোবাইল: ০১৭১৬-৫৩০৫১৪
ইমেইল: onnews24@gmail.com
www.onnews24.com