মিরপুর-কালশী ফ্লাইওভার উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী
অনলাইন ডেস্ক।।
মিরপুর-কালশী ফ্লাইওভার উদ্বোধন করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। আজ (রোববার) সকালে কালশী বালুর মাঠে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানের মাধ্যমে ২.৩৪ কিলোমিটার দীর্ঘ ফ্লাইওভারটির উদ্বোধন ঘোষণা করেন তিনি।
ইসিবি চত্বর থেকে মিরপুর পর্যন্ত সড়ক প্রশস্তকরণ ও উন্নয়ন এবং কালশী সার্কেলের ওপর ফ্লাইওভার নির্মাণ প্রকল্পের আওতায় ২৩৩৫ মিটার দীর্ঘ ফ্লাইওভারটি নির্মিত হয়েছে। এই প্রকল্পের আওতায় ইসিবি চত্বর থেকে কালশী পর্যন্ত ৩.৭০ কিলোমিটার রাস্তাও প্রশস্ত করা হয়েছে।
২০১৮ সালের ৯ জানুয়ারি প্রকল্পটিকে অনুমোদন দেয় জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটি (একনেক)। এর কাজ শেষ হওয়ার কথা ছিল চলতি বছরের জুনে। তবে প্রায় চার মাস আগেই কাজ শেষ করা হয়েছে।
এক হাজার ১২ কোটি টাকা ব্যয়ে প্রকল্পটি সম্পন্ন করেছে বাংলাদেশ ন্যাশনাল ক্যাডেট কোর (বিএনসিসি) ও বাংলাদেশ আর্মি (২৪ ইঞ্জিনিয়ার কনস্ট্রাকশন ব্রিগেড)।
মিরপুর-কালশী ফ্লাইওভার উদ্বোধন করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। আজ (রোববার) সকালে কালশী বালুর মাঠে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানের মাধ্যমে ২.৩৪ কিলোমিটার দীর্ঘ ফ্লাইওভারটির উদ্বোধন ঘোষণা করেন তিনি।
ইসিবি চত্বর থেকে মিরপুর পর্যন্ত সড়ক প্রশস্তকরণ ও উন্নয়ন এবং কালশী সার্কেলের ওপর ফ্লাইওভার নির্মাণ প্রকল্পের আওতায় ২৩৩৫ মিটার দীর্ঘ ফ্লাইওভারটি নির্মিত হয়েছে। এই প্রকল্পের আওতায় ইসিবি চত্বর থেকে কালশী পর্যন্ত ৩.৭০ কিলোমিটার রাস্তাও প্রশস্ত করা হয়েছে।
২০১৮ সালের ৯ জানুয়ারি প্রকল্পটিকে অনুমোদন দেয় জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটি (একনেক)। এর কাজ শেষ হওয়ার কথা ছিল চলতি বছরের জুনে। তবে প্রায় চার মাস আগেই কাজ শেষ করা হয়েছে।
এক হাজার ১২ কোটি টাকা ব্যয়ে প্রকল্পটি সম্পন্ন করেছে বাংলাদেশ ন্যাশনাল ক্যাডেট কোর (বিএনসিসি) ও বাংলাদেশ আর্মি (২৪ ইঞ্জিনিয়ার কনস্ট্রাকশন ব্রিগেড)।
প্রকল্পের বিবরণী অনুযায়ী, ফ্লাইওভারটি ইংরেজি ‘ওয়াই’ অক্ষরের মতো। এই প্রকল্পে যাত্রীদের ভ্রমণ সহজ করার লক্ষ্যে আগের চারলেন বিশিষ্ট রাস্তাগুলোকে ছয়লেন করা হয়েছে।
প্রধান চারলেন বিশিষ্ট ফ্লাইওভারটি ইসিবি চত্বর থেকে কালশী ও মিরপুরের ডিওএইচএস হয়ে গেছে। দুইলেন বিশিষ্ট র্যাম্পটি কালশী মোড় থেকে শুরু হয়ে কালশী সড়কে যাবে।
কালশী বালুর মাঠের উদ্বোধনী অনুষ্ঠান ও সুধী সমাবেশে অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত রয়েছেন স্থানীয় সরকার ও সমবায় মন্ত্রী মো. তাজুল ইসলাম, ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের (ডিএনসিসি) মেয়র মো. আতিকুল ইসলাম, চিফ অব আর্মি স্টাফ জেনারেল এস এম শফিউদ্দিন আহমেদ ও স্থানীয় সরকার বিভাগের সচিব মুহাম্মদ ইবরাহিম।