পরক্রিয়া প্রেম আঘাত লেগেছে হরিজন সম্প্রদায়ের মাঝে। সুখের সংসার গুলো ভেঙ্গে গুড়িয়ে তছনছ করে দিচ্ছে অর্থলোভী এক নারী। এরকমই এক এক লোমহর্ষ নারীর পরকীয়া প্রেমের ফাঁদে পড়ে নিঃস্ব হয়েছেন মধু বাসপো । ঘটনাটি নীলফামারী সদর উপজেলার সাহেববাজার হরিজন বস্তির । গোপাল বাসপ র স্ত্রী পুতুল বাসপো বহু বছর থেকে নিজের রূপ ও সৌন্দর্য দিয়ে বিভিন্ন পুরুষকে প্রেমের ফাঁদে ফেলে অর্থ হাতিয়ে নেয়াই যেন তার ব্যবসা। এ ব্যবসা করতে গিয়ে পুতুল বাসপোর প্রেমে জীবন দেন তার ভাগনে মিলন, এছাড়াও ভুট্টু, জ্যোতিষ, সহ বিভিন্ন পুরুষের সাথে পরকিয়া ও সখ্যতা গড়ে তুলে অর্থ হাতিয়ে নেয়ার অভিযোগ করেছে মধু বাসপো এর স্ত্রী সাথী বাসপো।
তিনি বলেন পুতুলের হাত থেকে নিজের স্বামীকে বাঁচাতে ও সংসার বাঁচাতে আইনের আশ্রয় নিয়েছি। আমি সরকারী চাকুরী করি আমার জমানো কয়েক লক্ষ টাকা মধু র মাধ্যমে পুতুল হাতিয়ে নিয়েছে । তাকে বিয়ে করে আবার তালাক দিয়েছে। আবার কিছু দিন পরে পুতুল মধুর নামে মিথ্যা নারী নির্যাতনের মামলা দিয়েছে এখন 11 লক্ষ টাকা দাবি করছে। আমি বিচার চাই। আমাদের সমাজের প্রধানরা অনেকবার এই বিষয়টা নিয়ে বিচার সালিশ করেছে সমাধানঃঃ করেছে কিন্তু পুতুলের নিজের স্বামী সন্তান থাকার পরেও আমার স্বামীর দিকে অর্থের দিকে হাত বড়িয়ে আমার সংসার ভাঙ্গার চেষ্টা করছে আমি এর বিচার চাই।
এ বিষয়ে কোর্টে মামলার প্রস্তুতি চলছে আমি আইনের আশ্রয় চাই ওরকম পরক্রিয়া আক্রান্ত নারীর সঠিক বিচার হওয়া জরুরী। পুতুলের পরকীয়ার কারণে তার আপন ভাগিনা মিলন আত্মহত্যা করে।
এ বিষয়ে মামলার প্রস্তুতি চলছে ।