যাপন পরিষদের চেয়ারম্যান পরমহংস শ্রীমৎ স্বামী তপনানন্দ গিরি মহারাজ এর পুরোহিত্যতে এবং উদযাপন পরিষদের সাধারণ সম্পাদক শ্রীমৎ স্বামী রূপকানন্দ ব্রহ্মচারী মহারাজ এর উপস্থাপনায় বক্তব্য রাখেন- শঙ্করমঠের শতবর্ষ পূর্তি, শ্রী শ্রী বিশ্বনাথ মন্দিরের দ্বারোদঘাটন, রুদ্রাভিষেক উদযাপন পরিষদের কো-চেয়ারম্যান প্রফেসর কেশব কুমার চৌধুরী ও দানবীর অদুল কান্তি চৌধুরী, অর্পণ ধর, সঞ্জয় মল্লিক, অলোক কুমার দে, রঞ্জন কর, এড. বিমল শীল, দীলিপ কুমার তালুকদার, উত্তম শীল, সুকুমার ধর, মিহির মজুমদার, বিটু কুমার ধর, সুনির্মল সেন লিটন, সুলাল চৌধুরী, রনজিত মল্লিক, বাসুদেব দাশ, মিরন দাশ, অজয় পাল নান্টুসহ বাংলাদেশের বিভিন্ন জেলা-উপজেলা হতে আগত প্রতিনিধিগণ। এ ছাড়াও বক্তব্য রাখেন- বাংলাদেশ পূজা উদযাপন পরিষদ চাঁদপুর জেলার হাইমচর উপজেলা শাখার সভাপতি সীতাকুণ্ড শঙ্করমঠ ও মিশনের আজীবন সদস্য বিবেক লাল মজুমদার ও বাংলাদেশ হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিষ্টান ঐক্য পরিষদ কুমিল্লা জেলা শাখার তথ্য ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক এডভোকেট তাপস চন্দ্র সরকার ও মতলব দক্ষিণ উপজেলাধীন লামচরী ব্রহ্মানন্দ যোগাশ্রম এর সদস্য রাধেশ্যাম সরকার প্রমুখ। এ সময় বাংলাদেশের বিভিন্ন জেলা-উপজেলা হতে আগত সহস্রাধিক ভক্ত-শ্রোতা।
এদিকে, বিনম্র আহবান ১৬ থেকে ২২ নভেম্বর ২০২১ শঙ্করমঠের শতবর্ষপূর্তি, শ্রী শ্রী বিশ্বনাথ মন্দিরের দ্বারোদঘাটন ও রুদ্রাভিষেক। ইতোমধ্যে শ্রী শ্রী বিশ্বনাথ মন্দিরের নির্মাণকাজ প্রায় সমাপ্ত হলেও সংশ্লিষ্ট আলংকারিক ও শোভাবর্ধন কাজ সম্পূর্ণ করতে প্রায় আড়াই কোটি থেকে তিন কোটি টাকার প্রয়োজন হবে বলে নিয়োগপ্রাপ্ত প্রকৌশলীরা অভিমত প্রকাশ করেছেন। ভক্ত-শিষ্য, সুহৃদবর্গ ও সমাজের সর্বস্তরের ধর্মপ্রাণ ব্যক্তিবর্গের নিকট বিনম্র আহবান মন্দিরের অসম্পূর্ণ কাজ সমাপ্তকরণে আপনারা আর্থিক সহযোগিতা ও সহমর্মিতা প্রদানে এগিয়ে আসবেন এটাই প্রত্যাশা।
শ্রী শ্রী বিশ্বনাথের জ্যোতির্ময় আলোর শক্তিতে বৈশ্বিক মহামারী করোনার প্রকোট থেকে মানবজাতি মুক্ত হোক এটাই বিশ্বপিতার কাছে প্রার্থনা। আপনাদের জীবন মঙ্গলময়, আনন্দময় ও সুখময় হউক। স্রষ্টার নৈকট্যে সকলের জীবন ধন্য হউক। ওঁ শান্তি! ওঁ শান্তি! ওঁ শান্তি!
নিম্নলিখিত নম্বরে অনুদান প্রেরণে জন্য অনুরোধ জানিয়েছেন- শঙ্করমঠ ও মিশনের পঞ্চম অধ্যক্ষ পরমহংস শ্রীমৎ স্বামী তপনানন্দ গিরি মহারাজ।