আমাদের তালিকা করেন, আমাদের নেতা কর্মীদের বাড়ীতে বাড়ীতে গিয়ে বিরক্ত করেন। ভুলে যাবেন না আপনাদেরও তালিকা যে হচ্ছেনা এ নিশ্চয়তা কি আমরা দিয়েছি। আপনাদের তালিকাও হচ্ছে। যেনে রাখেন সেই তালিকা হরে ধরে এই আমলের কে কতটা বেশি পরিমাণে আকাম- কুকাম করেছেন সেই হিসেব নেয়া হবে। ব্যাবসায়ীরা যেমন বছরের প্রথম দিনে হালাখাত খুলে, ঐ ভাবে হালখাতা খুলে হিসাব নেয়া হবে, কৈফিয়ত নেয়া হবে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির যুগ্ন মহাসচিব সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল।
বৃহস্পতিবার (১০ নভেম্বর) দুপুরে পঞ্চগড় সদর উপজেলার সদর ইউনিয়নের হ্যালিপ্যাড এলাকায় একটি হাসকিং মিল চত্বরে আয়োজিত যুবদলের দ্বি বার্ষীক সম্মেলনে উপস্থিত থেকে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন। এর আগে সম্মেলনের উদ্বোধন করেন কেন্দ্রীয় যুবদলের সাধারন সম্পাদক আবদুল মোনায়েম মুন্না।
তিনি আরও বলেন, মুচলেকার কথা আমাদেরকে বলেন, সর্বপ্রথম মুচলেকার শেখ হাসিনা দিয়েছেন ফখরুদ্দীন ও মঈনুদ্দিনের কাছে। আমরা ফিরিয়ে আনছি নইলে আরো একটা স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস পালিত হইত।
জেলা যুবদলের আহবায়ক ফেরদৌস ওয়াহিদ রাসেল সভাপতিত্বে এবং সদস্য সচিব নুরুজ্জামান বাবুর সঞ্চালনায় এসময় উপস্থিত ছিলেন, কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য ও পঞ্চগড় জেলা বিএনপির সদস্য সচিব ফরহাদ হোসেন আজাদ, জেলা বিএনপির আহবায়ক জাহিদুল ইসলাম কাচ্চু।
প্রধান বক্তা হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী যুবদল কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সাবেক সহ-সভাপতি ও জেলা যুবদল সম্মেলনের প্রধান নির্বাচন কমিশনার রুহুল আমিন আকিল প্রমূখ। এসময় বিএনপি ও যুবদলের বিভিন্ন জেলা উপজেলা শাখার নেতাকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।
জেলা যুবদলের সম্মেলনে সভাপতি পদে দুইজন ও সাধারণ সম্পাদক পদে আট জন প্রার্থী হয়েছেন। একইদিন বিকালে পঞ্চগড় শহরের কমিউনিটি সেন্টারে ভোট গ্রহণের মাধ্যমে নতুন নেতৃত্ব নির্বাচন করবেন। নির্বাচনে ২৭৮ জন কাউন্সিলর জেলা যুবদলের নতুন নেতৃত্ব নির্বাচন করবেন।