ইসলামপুরে জনপ্রিয়তায় শীর্ষে সুলতান মাহমুদ বাবু, তৃণমূলের জরিপে এমনই ইঙ্গিত

ইসলামপুর (জামালপুর) প্রতিনিধি:

জামালপুরের ইসলামপুর উপজেলায় ইউনিয়ন ও ওয়ার্ড পর্যায়ে তৃণমূলে পরিচালিত মতামত ও জনমত জরিপে বিএনপি মনোনীত সম্ভাব্য প্রার্থী ও কেন্দ্রীয় বিএনপির নির্বাহী কমিটির সদস্য সুলতান মাহমুদ বাবু ব্যাপকভাবে এগিয়ে আছেন বলে জানা গেছে।
বৃহস্পতিবার বিকাল থেকে রাত পর্যন্ত বিভিন্ন এলাকার সাধারণ মানুষের সঙ্গে কথা বলে এমন চিত্র উঠে এসেছে।

স্থানীয়দের সঙ্গে আলাপে জানা যায়, ২০০১ সালে নির্বাচিত হওয়ার পর সুলতান মাহমুদ বাবুর নেওয়া বিভিন্ন উন্নয়নমূলক কর্মকাণ্ড এখনো এলাকাবাসীর মনে গভীরভাবে দাগ কেটে আছে।

দরিয়াবাদ এলাকার মুদির দোকানদার বিদ্যুৎ মিয়া বলেন, ২০০১ সালে বিপুল ভোটে নির্বাচিত হওয়ার পর তিনি পৌরসভা ও ১২টি ইউনিয়নজুড়ে যে উন্নয়ন করেছিলেন—তা এখনো মানুষ মনে রেখেছে।

মোহাম্মদপুর বাজারের ব্যবসায়ী ফুলু মিয়া জানান,বিশেষ করে চরাঞ্চলের মানুষের ভাগ্য উন্নয়নে তার ভূমিকা ছিল অনন্য। সেসব কাজ আজও সবাই কৃতজ্ঞতার সঙ্গে স্মরণ করে।

কুমিরদহ এলাকার ব্যবসায়ী মানিক মিয়া বলেন, সুলতান মাহমুদ বাবু কখনো চাঁদাবাজি বা সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডে জড়াননি। এলাকার কল্যাণে কাজ করাই ছিল তার মূল লক্ষ্য। মনোনয়ন পেলে তিনি বিপুল ভোটে জিতবেন—এটা নিশ্চিত।

মালমারা গ্রামের খালেক মিয়ার মতে,
এই আসনে বাবুকে মনোনয়ন না দিলে জামায়াতের প্রার্থী শক্ত প্রতিদ্বন্দ্বী হয়ে উঠতে পারে।

ইসলামপুর বিজয় চত্বর এলাকার কয়েকজন ব্যবসায়ী জানান,
২০০১ সালে নির্বাচিত হয়ে সুলতান মাহমুদ বাবু রাস্তাঘাট, ব্রিজ-কালভার্ট, পল্লী বিদ্যুতায়নসহ পূর্বাঞ্চলের অবহেলিত চরে উন্নয়নের ধারা সৃষ্টি করেছিলেন। তার উন্নয়ন এখনো মানুষের মুখে মুখে।

এ বিষয়ে ইসলামপুর উপজেলা বিএনপির সভাপতি ও ধানের শীষের মনোনীত প্রার্থী সুলতান মাহমুদ বাবু বলেন, জনগণের প্রত্যাশা ও মতামত আমাদের কাছে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। অতীতেও জনগণের জন্য কাজ করেছি, ভবিষ্যতেও করব। উন্নয়ন, ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা ও গণতন্ত্র শক্তিশালী করতে আমরা কাজ করে যাচ্ছি। জনগণই আমাদের শক্তি—তাদের সঙ্গে নিয়েই আমরা ইতিবাচক পরিবর্তন আনতে সক্ষম হবো, ইনশাআল্লাহ।

আরো দেখুনঃ