কক্সবাজারের চিহ্নিত পতিতা ব্যবসায়ী রমজান আলী জাসদের কেউ নয়
সংবাদ বিজ্ঞপ্তি।।
কক্সবাজার শহরের লালদীঘিপাড়স্থ রমজান আলী সিকদারের মালিকানাধীন হোটেল পাঁচতারা ও শহর আলীর মালিকানাধীন আহসান বোর্ডিংয়ে পুলিশের অভিযানে ১৪ খদ্দর ০৭ পতিতা আটকের ঘটনাকে কেন্দ্র করে গত ২৭ ডিসেম্বর বিভিন্ন পত্রিকা ও অনলাইন মিডিয়ায় কক্সবাজারের চিহ্নিত পতিতা ব্যবসায়ী রমজান আলী সিকদারকে জাসদ ও সহযোগী সংগঠন জাতীয় যুবজোটের নেতা আখ্যায়িত করে সংবাদ পরিবেশনের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি।
দীর্ঘদিন ধরে ওই চিহ্নিত পতিতা ব্যবসায়ী রমজান আলী সিকদার পতিতা ব্যবসা থেকে সরে আসার জন্য তাগিদ দেওয়া সত্বেও সে তার অপকর্ম থেকে ফিরে না আসায় তাকে গত ২০১৫ সালে জাসদ থেকে বহিস্কার করা হয়। উক্ত রমজান আলী সিকদার বহিস্কার হওয়ার পর হতে অদ্যাবধি পর্যন্ত কক্সবাজার জাসদের সাথে তার কোন সম্পর্ক নাই। এরপরেও সে জেলা জাসদ ও জাসদের সহযোগী সংগঠন জাতীয় যুবজোটের নাম অপব্যবহার করে শুধুমাত্র এই ধরনের অসামাজিক কাজের অপরাধ থেকে বাচাঁর জন্য ঢাল হিসেবেই ব্যাবহার করে থাকে।
উল্লেখ্য যে, কক্সবাজার শহরের প্রাণ কেন্দ্র লালদীঘির পাড়ে অবস্থিত পাঁচতারা হোটেল ও আহসান বোর্ডিং দীর্ঘদিন যাবৎ এই অনৈতিক ব্যবসা চালিয়ে আসছে। প্রশাসনের পক্ষ হতে বার বার অভিযান চালানোর পরেও তাদের এই অনৈতিক কর্মকান্ড বন্ধ করেনি। পূর্বেও রমজান আলী সিকদারের হোটেলে পতিতা ব্যবসা চালানোর কারণে রমজান আলী সিকদারের বিরুদ্ধে পতিতা ব্যবসা ও মানব পাচারের অভিযোগে কক্সবাজার সদর মডেল থানায় মামলা হয়েছিল।
বিভিন্ন দেনদরবারের ফলে অজ্ঞাত কারণে সে মামলা হতে রেহায় পেয়ে পূর্বের তুলনায় আরো ভয়ংকর হয়ে প্রকাশ্যে এই জঘন্য পতিতা ব্যবসা চালিয়ে যাচ্ছে। তাদের এই অনৈতিক কর্মকান্ডের কারণে আদালত পাড়ায় আসা আইনজীবী ও সাধারণ মানুষরা অতিষ্ট হয়ে পড়েছে।
তাই অবিলম্বে এ সকল চিহ্নিত পতিতা ব্যবসায়ীদের গ্রেফতার পূর্বক ওই সকল চিহ্নিত আবাসিক হোটেলের আড়ালে পরিচালিত পতিতালয় গুলো বন্ধে প্রশাসনিক কঠোর সিদ্ধান্ত গ্রহনের দাবী জানিয়েছেন এবং সাম্প্রতিক সময়ে বিভিন্ন পত্রিকা ও অনলাইন মিডিয়ায় একজন চিহ্নিত পতিতা ব্যবসায়ীকে জাসদের নেতা আখ্যায়িত করে সংবাদ পরিবেশনের বিরুদ্ধে তীব্র প্রতিবাদ জানিয়েছেন- জাসদ কক্সবাজার জেলা শাখার সভাপতি নইমুল হক চৌধুরী টুটুল, সাধারণ সম্পাদক আবুল কালাম আজাদ, সহ-সভাপতি মুক্তিযোদ্ধা মোজাফ্ফর আহমদ, আলহাজ্ব আজিজুল ইসলাম, অলক ভট্টাচার্য, এডভোকেট আবদুল শুক্কুর, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মোঃ হোসাইন মাসু, সাংগঠনিক সম্পাদক এডভোকেট রফিক উদ্দিন চৌধুরী, অর্থ সম্পাদক আলহাজ্ব ফরিদুল আলম, দপ্তর সম্পাদক অজিত কুমার দাশ হিমু, প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক পরিতোষ বড়–য়া, জনসংযোগ সম্পাদক মোঃ আবু তৈয়ব, সাংস্কৃতিক বিষয়ক সম্পাদক মোঃ আবদুর রশিদ, শিল্প ও বাণিজ্য বিষয়ক সম্পাদক আবদুল জব্বার, কৃষি বিষয়ক সম্পাদক কায়সার হামিদ, সমবায় বিষয়ক সম্পাদক অমিত বড়–য়া, সমাজসেবা বিষয়ক সম্পাদক মোশারফ হোসেন, শ্রমিক ও কৃষি শ্রমিক বিষয়ক সম্পাদক আসাদুল হক আসাদ, নারী বিষয়ক সম্পাদক রেজিয়া বেগম, শিক্ষা বিষয়ক সম্পাদক প্রবাল পাল, আইন বিষয়ক সম্পাদক এডভোকেট অনিল কান্তি বড়–য়া, স্বাস্থ্য ও জনসংখ্যা বিষয়ক সম্পাদক আশরাফুল করিম সিকদার নোমান, স্থানীয় সরকার বিষয়ক সম্পাদক নুরুল আলম সিকদার, সংখ্যালঘু ও আদিবাসী বিষয়ক সম্পাদক রতন দাশ, পরিবেশ বিষয়ক সম্পাদক প্রদীপ দাশ, সহ-সম্পাদক নুর আহাম্মদ, এ.কে.এম মাহাবুল ইসলাম, বিপ্লব বড়–য়া, মিজানুর রহমান বাহাদুর, খোরশেদ আলম অদুদ, কার্যনির্বাহী সদস্য মায়মুনুর রশিদ, লস্কর আলী, রূপনাথ চৌধুরী নাচ্চু, মোঃ জাকারিয়া, শফিউল আলম বাবুল, মোঃ নাজেম উদ্দিন, মোঃ নুরুল আবছার, সাংবাদিক আমান উল্লাহ, মোঃ জাকের হোসেন, আবুল হাসেম, মোঃ আমান উল্লাহ আমান, মোঃ হাসান, শাখাওয়াত হোসেন সবুজ, ডালিয়া জামান, শাহেনা আখতার, রফিকুল ইসলাম, মোঃ ইব্রাহিম (কালা পুতু), শান্ত বড়ুয়া, একরামুল হক কন্ট্রাক্টার, শহিদুল ইসলাম খোকন প্রমুখ।