কুমিল্লায় সিমিট বাংলাদেশ ও ইউএসএআইডি-র বন্যায় ক্ষতিগ্রস্থ কৃষকদের মাঝে বীজ সহায়তা প্রদান।

সুমন চিশতী।।

২০ নভেম্বর বুধবার প্রদর্শনী প্লট স্থাপনের জন্য বীজ সহায়তা করছেন ইউএসএআইডি ‘র অর্থায়নে কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের সহায়তায় সিমিট বাংলাদেশ ১,০০০ জন কৃষকের জন্য জনপ্রতি ১ কেজি BARI সরিশা-14 এবং ২ কেজি ভুট্টা ডিসকোভার ৫৫৫ জাতের বীজ দিয়েছে প্রদর্শনী প্লট প্রতিষ্ঠার জন্য।

অনুষ্ঠানের কৃষি সম্প্রসারণ কর্মকর্তা জনাব মোসা: ফারজানা রহমান বলেন, বীজ সহায়তার গুরুত্ব তুলে ধরে বলেন যে, এসব বীজ বন্যা-প্রভাবিত কৃষকদের পুনরুদ্ধারে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে। বন্যায় ক্ষতিগ্রস্থ কৃষকদের সহনশীলতা বৃদ্ধিতে বন্যা-সহনশীল ফসলের জাত, জলাবদ্ধতা, ফসলের ক্ষতি মোকাবেলা, বর্ধিত সেচ ব্যবস্থা,

বা বিভিন্ন শস্য কৌশল গ্রহণসহ বন্যা-সহনশীল কৃষি পদ্ধতি প্রদর্শনের মাধ্যমে কৃষকদের উপকার হবে। এই মাঠ প্রদর্শনের মাধ্যমে, কৃষকরা বন্যা-সম্পর্কিত সমস্যাগুলি মোকাবেলা করার, তাদের জীবিকা বাড়াতে এবং ভবিষ্যতের

দুর্যোগের বিরুদ্ধে তাদের স্থিতিস্থাপকতাকে শক্তিশালী করার
অভিজ্ঞতা অর্জন করতে পারবে।

এই অনুষ্ঠানে আরো উপস্থিত ছিলেন এএইও আব্দুল হক, এসএএও, সিমিট হাব ম্যানেজার কৃষিবিদ হিতৈষী খীসা, কৃষিবিদ আব্দুর রাজ্জাক, কৃষিবিদ বেলায়েত হোসেন, কৃষি উন্নয়ন কর্মকর্তা।

সিমিট বাংলাদেশ আগামী বোরো মৌসুমে ২,০০০ কৃষককে যান্ত্রিকীরণের সহায়তার মাধ্যমে কৃষককে ধানচাষ আওতাধীন কাজ করবে যাতে তারা বন্যার প্রভাব থেকে পুনরুদ্ধার করতে

এবং তাদের ফসলের উৎপাদন বাড়াতে পারে। এটি একটি যৌথ প্রচেষ্টা, যা স্থানীয় কৃষকদের সক্ষমতা
ভূমিকা পালন করবো বন্যায় ক্ষতিগ্রস্থ কৃষকদের সহনশীলতা বৃদ্ধিতে বন্যা-সহনশীল ফসলের জাত, জলাবদ্ধতা, ফসলের ক্ষতি মোকাবেলা, বর্ধিত সেচ ব্যবস্থা,

বা বিভিন্ন শস্য কৌশল গ্রহণসহ বন্যা-সহনশীল কৃষি পদ্ধতি

প্রদর্শনের মাধ্যমে কৃষকদের উপকার হবে। এই মাঠ প্রদর্শনের মাধ্যমে, কৃষকরা বন্যা-সম্পর্কিত সমস্যাগুলি মোকাবেলা করার, তাদের জীবিকা বাড়াতে এবং ভবিষ্যতের দুর্যোগের বিরুদ্ধে তাদের স্থিতিস্থাপকতাকে শক্তিশালী করার অভিজ্ঞতা অর্জন করতে পারবে।

অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণকারী কৃষকরা তাদের কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন। বিশেষ করে সিমিট এবং কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের (ডিএই) মাধ্যমে কৃষকরা আগামী বোরো মৌসুমে আরও সহায়তার জন্য আগ্রহ প্রকাশ করেন।

সিমিট বাংলাদেশ আগামী বোরো মৌসুমে ২,০০০ কৃষককে যান্ত্রিকীরণের সহায়তার মাধ্যমে কৃষককে ধানচাষ আওতাধীন কাজ করবে যাতে তারা বন্যার প্রভাব থেকে পুনরুদ্ধার করতে এবং তাদের ফসলের উৎপাদন বাড়াতে পারে। এটি একটি যৌথ প্রচেষ্টা, যা স্থানীয় কৃষকদের সক্ষমতা,

কৃষি যান্ত্রিকীরণের উদ্যেক্তা বাড়ানোর মাধ্যমে সুরক্ষিত এবং টেকসই কৃষি কার্যক্রমের জন্য গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে, যা শুধুমাত্র কৃষকদের নয়, বরং বৃহত্তর কৃষি খাতকেও উপকৃত করবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন আয়োজকরা।

একে/অননিউজ24

আরো দেখুনঃ