ডিমলায় ভয়ঙ্কর হয়ে উঠছে আগুন খাওয়া পার্টির তৎপরতা
সুভাষ বিশ্বাস, নীলফামারী।।
নীলফামারীর ডিমলা উপজেলায় আগুন খাওয়া পার্টির তৎপরতা বৃদ্ধি পাওয়ায় বিপাকে পড়েছে বিভিন্ন শ্রেণী পেষার মানুষ সহ পুলিশ প্রশাসন। ফলে আতঙ্কিত হয়ে পড়ছে এলকার বাসীন্দারা।
এলাকাবাসীর অভিযোগে জানা গেছে, বিভিন্ন হত্যা, বাড়িঘরে অগ্নিসংযোগ, চোরাকারবারী মাদক বাণিজ্য, জমিদখল সহ মিথ্যা মামলায় ফাসালো সহ বিভিন্ন অপরাধ মুলক তৎপরতা দীঘ কয়েক বছর পর আগুন খাওয়া পাটি পুনরায় সক্রিয় হওয়ায় ভাবিয়ে তুলেছে সীমান্ত ঘেঁষা ডিমলা উপজেলার খেটে খাওয়া সাধারণ মানুষ গুলকে।
চোরা কারবারির স্বগ ভুমি হিসেবে খ্যাত এ উপজেলাদিয়ে তিস্তা নদী পাড় হয়ে শত শত ভারতীয় গরু চোরা পথে এসে দেশে প্রবেশ করে । এ সব সিন্ডিকেট এর নিয়ন্ত্রন করে আগুন খাওয়া পাটি। এছাড়া প্রাকৃতিক সম্পদ পাথর ও বালু চোরা পথে উত্তোলন ও বিক্রি আগুন খাওয়া পাটিই নিয়ন্ত্রন করে। এর সাথে ভারতীয় মাদকদ্রব্য পাচারের নিরাপদ সড়ক এটাই।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে এলাকা বাসী ও ব্যবসায়ীরা জানিয়েছেন আগুন খাওয়া পাটি তে এক প্রভাব শালী নেতার নেতৃত্বে আইনজীবি, চেয়ারম্যান, অধ্যক্ষ, বিভিন্ন জনপ্রতিনিধি ও বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতাকর্মীদের সমন্বয়ে গড়ে তোলা হয়েছে এ আগুম খাওয়া পাটি।
সম্প্রতি রাত্রী কালীন পুলিশের টহল কাযক্রম কে বাধা গ্রস্ত করা ও প্রশ্ন বিদ্ধ করায় মধ্য দিয়ে জানান দিচ্ছে আবার ও সক্রিয় আগুন খাওয়া পাটি।
এ বিষয়ে ডিমলা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা সিরাজুল ইসলাম জানান, গভির রাত পযন্ত দোকান পাঠ খোলা রেখে অপরাধীরা তৎপরতা চালিয়ে যাচ্ছেন, প্রকাশ্যে মাদক বিক্রি, মাদক সেবন সহ নানা অনৈতিক কমকান্ডের জন্ম দিচ্ছেন কিশোর গ্যং সহ আগুন খাওয়া পাটি।
ভভয়ংকর আগুন খাওয়া পাটি নিজেদের স্বকীয়তা ফিরে পেতে থানা পুলিশের বিভিন্ন কমকান্ড বাধা গ্রস্ত করছে। বিভ্রান্তি সৃষ্টি করছে জনমনে।
ডিমলা উপজেলা নিবাহী অফিসার বেলায়েত হোসেন জানিয়েছেন বিভিন্ন কাউন্সিলিং এর মাধ্যমে আমরা তাদের শতক করে দিয়েছি , যত বড় প্রভাব শালি ও শক্তি শালি হন না কেন কোন ধরনের অপরাধ সংগঠিত করলে এটা আপনার আমার কারোজন্য শুভ ফল দায়ক হবে না।